
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক সংসদ সদস্য ও সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন বলেছেন,বিগত ১৭ বছর ধরে কালারুকা ইউনিয়নের নেতা কর্মীরা ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম- নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। কিন্তু কেউ দল ছেড়ে কোথাও যান নি। বিএনপির পতাকা আকড়ে ধরে রেখেছেন।
নির্যাতিতসহ সকল নেতাকর্মীদের পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তিনি বলেন, দেশ এখন স্বৈরাচার মুক্ত হলেও তাদের দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। তারা বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। জাতীয় নির্বাচন পিছানোসহ বিভিন্ন পায়তারা করে যাচ্ছে। আমরা এসব ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে চাই। সকল বাঁধা অতিক্রম করে আমরা দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করবো। দেশে সাময়িক সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনের জন্য আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। তিনি বলেন দুর্ঘটনা একবার ঘটে, বার-বার দুর্ঘটনা ঘটবেনা। আপনারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে কাজ চালিয়ে যান।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) বিকালে ছাতকের হাসনাবাদ বাজারে কালারুকা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠননের উদ্যোগে আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী কদরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আতাউর রহমান এমরান এবং জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক বাহা উদ্দিন শাহীর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম,কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য এজে লিমন,পৌর বিএনপির আহবায়ক শামছুর রহমান শামছু,যুগ্ম আহবায়ক সামসুর রহমান বাবুল, উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আলী হোসেন মানিক,পৌর যুবদলের আহবায়ক খায়ের উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক লিজন তালুকদার,ছাতক উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল আহমদ পাবেল,সাবেক ছাত্র নেতা জাহাঙ্গীর আলম, পৌর ছাত্র দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনেম মামনুন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য এডভোকেট আব্দুল কাহার। সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন উপজেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক ইব্রাহীম আলী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ফজলুর করিম বকুল শাহ শফিকুল আলম মতি,মোশাররফ হোসেন, আহবায়ক কমিটির সদস্য ছায়াদুজ্জামান ছায়াদ, দিদার আলম,পৌর আহবায়ক কমিটির সদস্য লায়েক শাহ,আব্দুল আউয়াল,সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, তানিমুল ইসলাম তানিম, বিএনপি নেতা আজর আলী,আবুল কালাম, আবুল হোসেন,নুরুল ইসলাম,ফখরুল ইসলাম মেম্বার,নুরুল হক,হুশিয়ার আলী,আব্দুল বাছির,ফরিদ মিয়া,আব্দুস সালাম নোমান, আবাদুল হাই লিপু,আজিজুর রহমান,সুন্দর আলী আংগুর,জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক পীর ছায়াদুর রহমান,উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহবায়ক ইব্রাহীম আলী রাসেল,ফজর আলী,খছরু মিয়া,উপজেলা জাসাসের আহবায়ক আব্দুল আলিম,যুগ্ম আহবায়ক নজির আহমদ,পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক তারেক আহমেদ, জেলা মৎস্যজীবী দলের সহ সভাপতি সাদিকুর রহমান, জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চেরাগ আলী, যুবদলের নেতা ইজাজুল হক রনি,ফখরুল আলম,আব্দুল কাইয়ুম, মুহিবুর রহমান,জুয়েল আহমদ মেম্বার,মোহাম্মদ আলী,মানিক মিয়া ছায়াদ মিয়া ,মিম্বর আহমেদ ছাত্রদল নেতা মাহবুব আহমদ,ইমদাদুর রহমান ইমন,আব্দুল বাকি মুহিত,স্বাচ্ছা আবেদীন,আব্দুল আজিজ ফয়সাল, শাহেদ ইয়াসিন, লাভলু তালুকদার, শাহ সোনা আলী,রুহুল আমিন, আল আমিন তাশরিফ,রুহান চৌধুরী, রিপন আহমেদ,সিফাত আহমদ,মোহাম্মদ আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি