
স্টাফ রিপোর্ট
বিএনপি নেতা, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রাত্তন কেন্দ্রীয় নেতা, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সংগ্রামী সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা মাহবুব চৌধুরী বলেছেন, মানুষের ভোটাধিকার লুণ্ঠন করা হয়েছে। কেড়ে নেওয়া হয়েছে বাকস্বাধীনতা। হরণ করা হয়েছে গণতন্ত্র। স্বৈরতন্ত্রের খোলসের ভেতরে দুর্নীতি, লুটপাট, অর্থপাচার আজ মহামারি আকারে রূপ নিয়েছে। দেশে কোন বিচার নেই। আর চাকরিতে কোটার বিষয়টা একটা মীমাংসিত ইস্যু, সরকার সেটা আবার সামনে নিয়ে এল কেন? প্রশ্ন ফাস আার দুর্নীতির মাধ্যমে দীর্ঘ এক যুগে দেশের প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ স্তরে আওয়ামী দুর্বৃত্ত ও ভারতীয়রা ঢুকে পড়েছে। ভারত বাংলাদেশকে মাথা উঁচু করে বাচতে দিতে চায়না। আমরা রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আর সেই দেশের মালিক নাগরিকদের আজ দাসে পরিণত করা হয়েছে।
এ থেকে পরিত্রাণের জন্য সবার আগে প্রয়োজন মানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। লুণ্ঠিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা। স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি নিশ্চিত করা।
তিনি আজ বৃহস্পতিবার ( ১১ জুলাই ২০২৪) সিলেট আদালতে শাসকগোষ্ঠী ও পুলিশের ষড়যন্ত্রমূলক দায়েরকৃত মিথ্যা সাজানো মামলায় ( তাদের ভাষায়) নেতা কর্মি সমর্থকদের সহ হাজিরা শেষে এ প্রতিবেদক সহ সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন।
সিলেট জেলা বিএনপির সিনিয়ার সহ সভাপতি, বিশিষ্ট আইনজীবী আশিকির রহমান আশুক, এড মোমিনুল ইসলাম মুমিন সহ অন্যান আইনজীবীরা এ মামলা পরিচালনা করছেন।
উল্লেখ্য যে ২০১৮ সালে বিএনপি চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রায়ের দিনে সিলেট আদালত ও কোর্ট পয়েন্ট এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় এস এম পির কতোয়ালী থানা পুলিশ বাদী হয়ে তিনি সহ বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ ছিদ্দিকী, কেন্দ্রীয় সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী সামীম, সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাছিম হুসেন, মহানগরের সাবেকগ আহবায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি, সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হুসেন চৌধুরী, এড সামছুজ্জামান জামান সহ অর্ধশতাধিক বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন নেতা কর্মিদের নামে এ মামলাটি দায়ের করেছিল।